না একটি ট্রেড লাইসেন্স শুধু মাত্র একটি ব্যবসার জন্যই প্রযোজ্য অর্থাৎ যে ব্যবসা পরিচালনার জন্য ট্রেড লাইসেন্সটি করা হয় শুধু মাত্র সেই ব্যবসা পরিচালনার জন্য ব্যবহার করা যাবে অন্য কোন ধরনের ব্যবসার জন্য ব্যবহার করা যাবে না । নতুন কোন ব্যবসা শুরু করলে তার জন্য নতুন ট্রেড লাইসেন্স করতে হবে ।
কপিরাইট হচ্ছে একটি নৈতিক এবং আর্থিক অধিকার যা কোন সৃজনশীল কর্মের উপর হয়ে থাকে। আমাদের দেশের প্রচলিত ধারনা অনুযায়ী অনেকে মনে করে থাকেন যে কপিরাইট বিষয়টি শুধুমাত্র বই এবং সিনেমার জন্য হয়ে থাকে। তবে বিষয়টি এখানেই সীমাবদ্ধ নয় মোবাইল এ্যাপস, ওয়েবসাইট থেকে শুরু করে সফটওয়ার, সাহিত্য, শিল্প, নাটক, সংগীত, ইত্যাদি বিষয়ের উপর কপিরাইট করে আপনি নৈতিক ও আর্থিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন।
জি হ্যাঁ। ইতিমধ্যে যদি কোম্পানির নামে যদি কোন প্রকার ট্রেড মার্ক করা না থাকে, তাহলে আপনি অবশ্যই আপনার কোম্পানির নামে ট্রেডমার্ক করতে পারবেন।
Nothing
Nothing
আপনি যদি অনলাইনে ব্যবসা করে থাকেন এবং আপনার ব্যবসার যদি ফিজিক্যাল কোন অফিস না থেকে থাকে তাহলে আপনার পরিচিত কারো ঠিকানায় বা ট্রেড লাইসেন্সকারি তৈরিতে সহায়তাকারি প্রতিষ্ঠানের পরামর্শ নিয়ে আনি ঠিকানা ব্যবহার করতে পারেন।
জি হ্যাঁ, আপনাকে প্রতি বছর ট্রেড লাইসেন্স রিনিউ করা লাগবে। আপনি যদি আপনার ব্যবসা বন্ধ করার পর, ট্রেড লাইসেন্স যদি সাসপেন্ড না করেন। তাহলে আপনাকে প্রতি বছর ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন করতে হবে। যদি না করে থাকেন, তাহলে প্রতি মাসে ১০% হারে জরিমানা উক্ত ট্রেড লাইসেন্সের সাথে যুক্ত হবে।
জি হ্যাঁ। আপনি যদি ট্রেড লাইসেন্স রিনিউ না করে থাকেন এবং ব্যবসাটাও কন্টিনিউ না করা হয়ে থাকে। তাহলে সেই ক্ষেত্রে জরিমানা দিতে হবে ১০% হারে।
ট্রেড লাইসেন্স সাধারণত সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ইস্যু এবং নবায়ন করা হয় । প্রতিটি ট্রেড লাইসেন্স সাধারনত ১ বছর এর জন্য ইস্যু করা হয়ে থাকে। প্রতি বছর ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন করার ক্ষেত্রে পুরানো ট্রেড লাইসেন্স দেখিয়ে নতুন লাইসেন্স নিতে হয়।
কোম্পানির /পণ্যের ব্যান্ড নাম, লোগো, ট্যাগ লাইন ইত্যাদি ট্রেড মার্ক এর অন্তর্ভুক্ত। এটি শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর থেকে সংগ্রহ করতে হয়। ট্রেড মার্ক একটি আন্তর্জাতিক ডকুমেন্ট। আপনার কোম্পানীর /পণ্যের নাম, লোগো, ট্যাগ লাইন ইত্যাদি রেজিষ্ট্রেশন একবার সম্পন্ন হয়ে গেলে সেটা বিশ্বব্যাপী কার্যকর হবে। তবে আবেদন করার প্রায় এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে রেজিষ্ট্রেশন প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ হয়ে থাকে।
সাংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এর অধীন, বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস থেকে কপিরাইট ইস্যু করা হয়। আপনার সৃজনশীল বই, মোবাইল এ্যাপস, ওয়েবসাইট, সফটওয়ার, সাহিত্য, শিল্প, নাটক, সিনেমা, সংগীত ইত্যাদি বিষয়ের কপিরাইট করে রাখতে পারেন। কপিরাইট অধিকারটি শুধুমাত্র বাংলাদেশের মাঝেই সীমাবদ্ধ হয়ে থাকে। সাধারণত আবেদন করার ৩০ কর্ম দিবসের মধ্যে কপিরাইট ইস্যু করা হয়ে থাকে।
Nothing
আপনার বাড়ির ঠিকানা যদি বাণিজ্যিক এলাকায় হয়, তাহলে সেই ঠিকানায় আপনি ট্রেড লাইসেন্স করতে পারবেন।
জি, হ্যাঁ। ব্যবসায় বন্ধ করতে চাইলে আপনাকে ট্রেড লাইসেন্স বন্ধ করতে হবে। না হলে, প্রতি বছর উক্ত ব্যবসার প্রেক্ষিতে ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন করতে হবে। আর আপনি যদি ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন না করেন, তাহলে প্রতি মাসে ১০% হারে জরিমানা যুক্ত হবে।
অনলাইনে মাধ্যম যেমন ফেসবুক বা ওয়েবসাইট থেকে ট্রেড লাইসেন্স করার ক্ষেত্রে আলাদা কোন এফ-কমার্স বা ই- কমার্স নামক কোন ক্যাটাগরি নেই। তবে সেই ক্ষেত্রে আইটি সেক্টর দেখিয়ে আপনি ট্রেড লাইসেন্স করতে পারেন।
জি হ্যাঁ, আপনাকে প্রতি বছর ট্রেড লাইসেন্স রিনিউ করা লাগবে। আপনি যদি আপনার ব্যবসা বন্ধ করার পর, ট্রেড লাইসেন্স যদি সাসপেন্ড না করেন। তাহলে আপনাকে প্রতি বছর ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন করতে হবে। যদি না করে থাকেন, তাহলে প্রতি মাসে ১০% হারে জরিমানা উক্ত ট্রেড লাইসেন্সের সাথে যুক্ত হবে।
এসএমইভাই প্রতিটি ক্ষুদ্র ও মাঝারী ব্যবসা'র প্রয়োজনীয় সব ব্যবসায়িক সমাধান প্রদান করে।